বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ০৩:৫৯ এএম
সুদীপ্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগে ১৮তম ব্যাচে আমার সরাসরি ছাত্র ছিল- একজন মেধাবী, অমায়িক, প্রতিভাবান শিক্ষার্থী হিসেবে আমি তাঁকে চিনি। সুদীপ্ত একজন জন্মগত দৃষ্টি প্রতিবন্ধী। সে মোবাইলে অডিও লেকচার রেকর্ড করতো, রেফার করা বই ওর বন্ধুরা ওকে পড়ে পড়ে শুনাতো- এভাবেই শারীরিক সব চ্যালেঞ্জ-কে একাগ্রতা আর অমানুষিক পরিশ্রমে অগ্রাহ্য করে সে আইন পড়েছে, বছরের পর বছর পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছে, শ্রুতিলেখকের সাহায্যে পরীক্ষা দিয়েছে, এভাবেই সুদীপ্ত দেশের আইন শিক্ষার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ থেকে এলএলবি (অনার্স) ও এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেছে।
দু:খের বিষয়- গত কয়েক বছর ধরে জুডিসিয়াল সার্ভিস
কমিশনের অধীনে 'সহকারী জজ' হিসেবে নিয়োগের পরীক্ষায় আবেদন করলেও 'প্রতিবন্ধী' হওয়ায় সুদীপ্তকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দিচ্ছিলো না বাংলাদেশ জুড়িসিয়াল সার্ভিস কমিশন (BJSC) । শেষ পরীক্ষাতে অংশ নিতে দিলেও তাঁকে কোন শ্রুতিলেখক নেওয়ার সুযোগ কমিশন দেয়নি, ফলে অন্ধ সুদীপ্ত-কে সাদা খাতা জমা দিয়ে আসতে হয়েছে!
কমিশন মনে করছে- 'একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধীর পক্ষে বিচারিক দায়িত্ব পালন অসম্ভব'। এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। কমিশনের 'মনে করা'র উপরে বাংলাদেশের একজন নাগরিকের আইনগত অধিকারের বাস্তবায়ন নির্ভর করতে পারে না। এই সিদ্ধান্ত অমানবিক, অযৌক্তিক, চরম বৈষম্যমূলক, বাংলাদেশের সংবিধান, রাষ্ট্রীয় আইন ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংক্রান্ত কনভেনশনের সরাসরি লংঘন। এইরূপ 'মনে করা'র মাধ্যমে বৈষম্য সৃষ্টি বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। ব্যক্তিগত, সামষ্টিক, সামাজিক প্রতিবাদ ছাড়াও কমিশনের এই সিদ্ধান্ত আইনগতভাবে চ্যালেঞ্জযোগ্য। কারনগুলো নিম্নরূপ:
◙ এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সংবিধানের ১৫ (খ), ১৯, ২০, ২৭, ২৮ (৪), ২৯ ও ৪০ অনুচ্ছেদের সরাসরি লংঘন। কারন-
◙ বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫ (খ) অনুচ্ছেদ অনুসারে দেশের সব নাগরিকের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব। ১৯ অনুচ্ছেদে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রকে সচেষ্ট হতে বলা হয়েছে। ২০ অনুচ্ছেদে কর্মসংস্থান-কে নাগরিকের অধিকার এবং কর্মক্ষম ব্যক্তির জন্য এটি-কে মর্যাদার বিষয় হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। ২৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান ঘোষিত হয়েছে। ২৮ (৪) অনুচ্ছেদে নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান-প্রণয়নের সুযোগ রাখা হয়েছে।
◙ ২৯ অনুচ্ছেদে সরকারী চাকুরিতে নিয়োগ বা পদলাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের সুযোগের সমতা লাভ এবং ২৯ (৩) অনুচ্ছেদে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগের ক্ষেত্রে অনগ্রসর নাগরিকদের অনুকূলে বিশেষ বিধান প্রণয়ণের কথা বলা হয়েছে। সংবিধানের ৪০ অনুচ্ছেদে আইনের দ্বারা আরোপিত বিধি-নিষেধ সাপেক্ষে একজন নাগরিকের আইনসঙ্গত পেশা বা বৃত্তি গ্রহণের অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
◙ রাষ্ট্রীয় সাধারণ বা বিশেষ আইনে একজন প্রতিবন্ধীর যেহেতু সরকারি চাকুরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন আরোপিত বিধি-নিষেধ নাই, বরং প্রাধিকার কোটা বিদ্যমান, তাই কমিশনের উপরোক্ত সিদ্ধান্ত সংবিধানের সংশ্লিষ্ট বিধানের লঙ্ঘন, বেআইনি এবং আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত।
◙ সাংবিধানিক সম-অধিকার বাস্তবায়ন এবং নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য দূর করার করার উদ্দেশ্যে ২০১৩ সালে প্রণীত হয় "প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন"। এই আইনের ৩ (ঘ) ধারানুযায়ী 'দৃষ্টি প্রতিবন্ধিতা' (visual disability) কে প্রতিবন্ধিতার ধরণের অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে এবং ধারা-৭ এ সব ধরণের দৃষ্টি প্রতিবন্ধিতাকে 'Disability' হিসেবে গণ্য হয়েছে।
◙ধারা ১৬ (১) (ঝ) অনুযায়ী প্রত্যেক 'প্রতিবন্ধী' ব্যক্তির সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মে নিযুক্তির অধিকার স্বীকৃত হয়েছে। একই আইনের ধারা ১৬ (২) অনুসারে কোন প্রতিবন্ধীকে কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, কর্তৃপক্ষ বা সংস্থা কোন প্রকারের বৈষম্য প্রদর্শন বা বৈষম্যমূলক আচরণ করতে পারবে না।
"প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩ এর ধারা ৩৫ (১) দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা দিয়েছে- "আপাতত বলবৎ অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও, প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী, উপযোগী কোন কর্মে নিযুক্ত হইতে কোন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে বঞ্চিত বা তাহার প্রতি বৈষম্য করা বা তাহাকে বাধাগ্রস্ত করা যাইবে না।"
~ অন্ধ কি বিচারক হওয়ার যোগ্য? ~
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- বিচারিক কাজ কি একজন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীর জন্য আইনগতভাবে 'উপযোগী' কিনা। সেই প্রশ্ন ফয়সালা করার দায়িত্ব বাংলাদেশে এই আইনানুযায়ী জাতীয় সমন্বয় কমিটিকে দেওয়া হয়েছে, জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন কে নয়। প্রতিবন্ধীর অধিকার আইনের ধারা ৩৫ (২) বলছে- "কোন কর্ম কোন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির জন্য উপযোগী কিনা এই মর্মে কোন প্রশ্ন উত্থাপিত হইলে, উক্ত বিষয়ে জাতীয় সমন্বয় কমিটি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করিবে এবং এতদ্বিষয়ে জাতীয় সমন্বয় কমিটির নির্দেশনা চূড়ান্ত বলিয়া গণ্য হইবে।" "বিচারিক কর্মপালন প্রতিবন্ধীর জন্য অসম্ভব''- এই অভিমত এবং নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ প্রত্যাখানের সিদ্ধান্ত তাই আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত (ultra vires) ।
◙ বাংলাদেশ ২০০৬ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত শারীরিক প্রতিবন্ধীদের কনভেনশন 'Convention on the Rights of Persons with Disabilities (CRPD)' অনুমোদন এবং অনুসমর্থন দিয়েছে। এই কনভেনশনের ২৭ অনুচ্ছেদ অনুসারে শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য কাজের সমান সুযোগ সৃষ্টি ও সব বৈষম্য দূরীকরণের জন্য বাংলাদেশ আন্তর্জাতিকভাবেও অঙ্গীকারবদ্ধ। কমিশনের সিদ্ধান্ত তাই আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লংঘন।
◙ শারীরিক প্রতিবন্ধীদের সরকারী নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দানের জন্য আইন ও সালিশ কেন্দ্র, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), অ্যাকশন ফর ডিসঅ্যাবিলিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এডিডি)-এর পক্ষ থেকে ২০১০ সালে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে একটি রিট দায়ের করা হয় যা এখনো পেন্ডিং। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালের জানুয়ারিতে বিসিএস ক্যাডার সার্ভিস এবং অন্যান্য প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধীদের জন্য ১% কোটা সংরক্ষণের জন্য সরকারি নির্দেশ জারি হয়। ফলশ্রুতিতে বিসিএস এর সব ক্যাডারে এখন ১% প্রতিবন্ধী কোটা অনুসৃত হচ্ছে। তাহলে একই দেশের জুডিসিয়াল সার্ভিসে কোটা তো পরের কথা, মেধার ভিত্তিতে প্রতিবন্ধীর নিয়োগ বা নিদেনপক্ষে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পর্যন্ত কেন থাকবে না? এই সিদ্ধান্ত তাই সরকারি চাকুরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টিকারী এবং বেআইনি।
◙ কমিশন এই সিদ্ধান্তের ভিত্তি হিসেবে "বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের প্রবেশ পদে নিয়োগ বিষয়ক আদেশ- ২০০৭" এর ধারা- ১০ এর দোহাই দিয়েছে। সেই ধারায় 'লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় কৃতকার্য পরীক্ষার্থী'র স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশনা আছে বটে, এবং এই স্বাস্থ্যগত যোগ্যতার রিপোর্ট দেবেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কর্তৃক গঠিত 'মেডিকেল বোর্ড' । কিন্তু লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার আগেই 'মেডিক্যালি আনফিট' ঘোষণা দিয়ে প্রার্থীকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অনুমতি প্রত্যাখ্যান করার আইনগত এখতিয়ার কমিশন কোথায় পেলো? এটি বেআইনি এবং ক্ষমতার অপব্যবহার।
◙ 'একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধীর পক্ষে বিচারিক দায়িত্ব পালন অসম্ভব'- জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের এই অভিমত সঠিক নয়। বাংলাদেশেই বহু দৃষ্টি প্রতিবন্ধী আইনজীবী আছেন যারা সর্বোচ্চ আদালত ও নিম্ন আদালতে দক্ষতা ও সুনামের সাথে আইন পেশা চর্চা করছেন। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পড়ে, পরীক্ষায় পাশ করে, আইনের ডিগ্রি অর্জন করে আইনজীবী হিসেবে সক্ষমতার সাথে দায়িত্ব পালন করতে পারলে বিচারক হিসেবে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের অযোগ্য ঘোষণার কারন নেই।
◙ জুডিসিয়াল সার্ভিস মানে শুধুই যে বিচারকার্য তা নয়। ডেপুটেশনে সরকারের বিভিন্ন শাখায় ডেস্ক-নির্ভর কাজের বিভিন্ন পদেও জুডিসিয়াল অফিসারদের নিয়োগ হয়। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী এবং ব্রেইল পদ্ধতির প্রয়োগের মাধ্যমে এসব পদে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী জুডিসিয়াল অফিসারেরা নিযুক্ত হতে পারেন।
~ দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বিচারক নিয়োগের বৈশ্বিক উদাহরণ
পার্শ্ববতী দেশ ভারত, ইংল্যান্ড ও আমেরিকায় অজস্র উদাহরণ আছে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী প্রার্থীকে বিচারক পদে নিয়োগেরঃ ২০১৩ সালে কোন কোন চাকুরি প্রতিবন্ধীদের জন্য উপযোগী- এই বিষয়ে ভারতের 'সামাজিক ন্যায়বিচার ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রনালয়' একটি সমীক্ষার আয়োজন করে এবং তাতে নিশ্চিত করা হয় যে জজ/ম্যাজিস্ট্রেট পদে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের নিযুক্তি উপযুক্ত। এই সমীক্ষা রিপোর্টের প্রেক্ষিতে ২০১৫ সালে দিল্লী হাইকোর্ট "দিল্লী জুডিসিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা"র নোটিশে বিচারক পদে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটার ব্যবস্থা করে।
◙ ২০১৬ সালে Nagababu v State (2016) মামলায় নাগাবাবু নামের একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী আইনের স্নাতককে জুডিসিয়াল সার্ভিস পরীক্ষায় অংশ নিতে জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন বাধা দিলে ভারতের হায়দারাবাদ হাই কোর্ট সেটি অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়, শুধু তাই নয় পরীক্ষায় তাঁর জন্য মূল সময়ের অতিরিক্ত ২০ মিনিট বরাদ্দের আদেশও প্রদান করা হয়।
◙ ভারতে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীকে বিচারক হিসেবে নিয়োগদানের প্রথম দৃষ্টান্ত অবশ্য ২০০৯ সালেই ঘটে সম্পূর্ণ অন্ধ আইনজীবী টি টি চক্রবর্তীকে তামিলনাডুর আদালতে বিচারক হিসেবে নিয়োগের মাধ্যমে।
◙ Jon Anthony Wall - শৈশব থেকে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এই ব্রিটিশ আইনজীবী ১৯৯১ সালে ইংল্যান্ডের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো 'হাই কোর্ট অব জাস্টিস' এর একজন বিচারক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। সম্প্রতি ইংল্যান্ডের জেলা জজ হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন ড. ফায়াজ আফজাল নামের একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যারিস্টার।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী জাস্টিস জ্যাক মোহাম্মদ ইয়াকুব দক্ষিন আফ্রিকার সাংবিধানিক আদালতের বিচারক হিসেবে দীর্ঘ ১৫ বছর দায়িত্ব পালন করেছেন!
যুক্তরাষ্ট্রের ২য় সর্বোচ্চ আদালত 'কোর্ট অব আপীল, ডিস্ট্রিক্ট অব কলাম্বিয়া' এর বিচারক হিসেবে দক্ষতার সাথে দীর্ঘকাল দায়িত্ব পালন করেছেন জাস্টিস David S. Tatel
শেষ কথাঃ বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আইন বিভাগে বহু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা পড়ছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর ভর্তির কোটা আছে। প্রতিবন্ধীতা মানে অক্ষমতা নয়, ভিন্নভাবে সক্ষমতা। বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের এই অসাংবিধানিক, বেআইনি, আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূতভাবে গৃহীত সিদ্ধান্ত অতি সত্ত্বর বাতিল করার আহবান জানাই, সুদীপ্ত- কে শ্রুতিলেখকসহ পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অধিকার নিশ্চিত করার আহবান জানাই। নিয়োগবিধি সংশোধন করা হোক।
সুদীপ্ত'র পক্ষে উচ্চ আদালতে আইনি লড়াইয়ে নেমেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী প্রিয় Cumar Debul Dey। আমরা সবাই আপনার পাশে আছি। শুভকামনা জানাচ্ছি।
@ সাঈদ আহসান খালিদ
সহকারী অধ্যাপক, আইন বিভাগ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
আসন্ন ২০২২-২৩ অর্থ বছরের বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দের বড় অংশ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য বরা... বিস্তারিত
একুশে ফেব্রুয়ারিতে কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গেয়ে একুশের শহীদদের প... বিস্তারিত
ফের সংগীত জগতে নক্ষত্র পতন। চলে গেলেন বাংলা গানের সুরকার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। হেমন্ত মুখোপাধ্... বিস্তারিত
শহীদ সাংবাদিক বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লা কায়সার এবং প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়... বিস্তারিত
দিলোন হেলবিগ নিজেই শিশু। মাত্র আট বছর বয়স। এ বয়সেই সে শিশুদের জন্য একটি বই লিখে ফেলেছে হাতে। শুধু ত... বিস্তারিত
বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য চলতি বছর একুশে পদক পাচ্ছেন ২৪ জন বিশিষ্ট নাগরিক। বৃহস্পতিবার সংস্ক... বিস্তারিত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপসিল ঘোষণার পর থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য আলাদা কার্য... বিস্তারিত
এক বছর আগে ঘোষিত দরের চেয়ে ১-২ টাকা বেশি দামে রেমিট্যান্সের ডলার কেনায় ছয়টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে শাস্... বিস্তারিত
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৮ জন... বিস্তারিত
চোখের ইশারায় খুলে যাবে অ্যাপ, আঙুলে ছুঁয়ে সরাতে হবে স্ক্রিন। মাথা নাড়ালেই হবে অনেক কাজ। প্রযু... বিস্তারিত